রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:৩৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
উজিরপুরে সুদের টাকার বিনিময়ে জমি লিখে নিয়ে বৃদ্ধাকে ঘড় থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উজিরপুরের পৌরসভায় বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দুধর্ষ চুরি  বরিশালের বাবুগঞ্জে জমিজমা বিরোধকে কেন্দ্র করে একই পরিবারের ২ জনকে কু*পিয়ে ও পিটিয়ে জ*খম পটুয়াখালীতে কৃষি উন্নয়ন কর্মকর্তা লেবার ফান্ডের কোটি টাকা আত্মসাত  গোপালগঞ্জের পাইককান্দি প্রতিবন্ধী শান্ত, পরিবারের প্রতারণার হাতিয়ার – এ অভিযোগে ভুক্তভোগীর সাভারে শারদীয় দুর্গোৎসবের জন্য প্রস্তুত ১৮৮টি মণ্ডপ মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ৮০ নারী পেলেন হার পাওয়ার প্রকল্পের ল্যাপটপ দুমকিতে ইলিশ সংরক্ষণও অভিযান উপলক্ষে প্রস্তুতি মূলক সভা শারদীয় দূর্গাপূজা উপলক্ষে পটুয়াখালীতে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল’র গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত উজিরপুরে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ-এর অভিযোগে এনজিওর মালিক সজলের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
কোটা বিরোধী আন্দোলনে সাংবাদিকের ওপর ছাত্রলীগের হামলা

কোটা বিরোধী আন্দোলনে সাংবাদিকের ওপর ছাত্রলীগের হামলা

মুনতাসির রাহী, ববি প্রতিনিধিঃ কোটা বিরোধী আন্দোলনে সাংবাদিকের ওপর হামলা করেছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী।পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে এ হামলার শিকার হয় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের কার্যনির্বাহী সদস্য ও বরিশাল পত্রিকার প্রতিনিধি আবু উবাইদা।

বৃহস্পতিবার (৪জুলাই) সাড়ে ৫টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি গেইটের সামনে তাকে মারধর করা হয়।

মারধর করে ছাত্রলীগের শান্ত-তমাল-আরাফাত গ্রুপের অনুসারী ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের একাউন্টিং অ্যান্ড

ইনফরমেশন সিস্টেমস’ বিভাগের শিক্ষার্থী শিশির আহমেদ সুমন,

ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিমুল, বাংলা বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের রাকিব সহ কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মী।

 

ভুক্তভোগী আবু উবাইদা জানান, কোটা বিরোধী আন্দোলনকারী ও ছাত্রলীগের মধ্যে উত্তেজনাকর সৃষ্টি হলে সেখানে পেশাদারিত্বে আমি ভিডিও করতে যাই।

সাংবাদিক পরিচয় দিলেও আমার উপর চড়াও হয় এবং আমাকে কয়েকজন মারধর করে।

পরে ফোন কেড়ে নিয়ে ভিডিও মুছে দিতে বাধ্য করে।এছাড়া আরো কয়েকজন সংবাদকর্মীর উপর তারা চড়াও হয়। তমালের সামনেই আমাকে মারা হয়।

 

প্রত্যক্ষদর্শী মেহরাব হোসেন বলেন, কোটা আন্দোলনের সময় দেখলাম সাংবাদিক ভিডিও করতে গেলে মারধর করে ছাত্রলীগের কয়েকজন।

সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার পরেও ফোন কেড়ে নিয়ে ভিডিও মুছে দিতে বাধ্য করে।পরে তাকে এলোপাতাড়িভাবে মারধর করা হয়।

 

অন্য একজন প্রত্যক্ষদর্শী শুভ মন্ডল বলেন, আন্দোলনকারী ও ছাত্রলীগ মধ্যে উত্তেজনাকর পরিস্থিতে

সাংবাদিক ভিডিও করতে গেলে হাতাহাতি করতে দেখি।এক পর্যায়ে আন্দোলন ভেঙে যায়।

 

মারধরকারী সুমনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, সে কেন ভিডিও করবে,

তাই তার ফোন নিয়ে নিছিলাম।কিন্তু তাকে মারধর করা হয়নি।

 

এ বিষয়ে প্রক্টর ড. আব্দুল কাইউম বলেন,আপনাদের মাধ্যমে আমি জানলাম।

তবে লিখিত কোন অভিযোগ দিলে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সংবাদ টি ভালোলাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Categories