শুক্রবার, ২০ Jun ২০২৫, ০৭:৩৫ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পরিদর্শন করেছেন খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্ঠা উজিরপুরে ৬৩ বছর বয়সী নারীর লাশ উদ্ধার কুয়াকাটায় ৬২ হাজার টাকাসহ ৫ জুয়ারি আটক বিএনপির অফিসে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইসরত হোসেন কচি তালুকদারের পক্ষ থেকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মোঃ সুমন সরদার ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাসুদ খান বানারীপাড়ায় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের আওতায় কৃষকদের পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত  বরিশালের গৌরনদী পৌরসভার বৈধ মেয়র দাবি করে আদালতে মামলা কুয়াকাটা সৈকতের ফটোগ্রাফারদের কর্ম বিরতি প্রত্যাহার বানারীপাড়ার চাখার সরকারি ফজলুল হক কলেজ ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
দুমকীতে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ও সাবেক মহিলা মেম্বার মিনু কর্তৃক বয়স্ক ভাতা আত্বসাৎ

দুমকীতে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ও সাবেক মহিলা মেম্বার মিনু কর্তৃক বয়স্ক ভাতা আত্বসাৎ

দুমকী উপজেলা( পটুয়াখালী) প্রতিনিধি: পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ও সাবেক ইউপি সদস্যা শিরিন আক্তার মিনুর বিরুদ্ধে হতদরিদ্রের বয়স্ক ভাতা কার্ডের টাকা জালিয়াতি করে আত্মসাতের প্রমান পাওয়া গেছে।

 

ইউপি সদস্যা থাকার সুবাদে ভাতা কার্ডে তার স্বামীর মোবাইল নাম্বার দিয়ে দুই বছর নয় মাসের টাকা উত্তোলন করছেন তিনি।

 

অভিযুক্ত ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী শিরিন আক্তার মিনু উপজেলার মুরাদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ১, ২ ও ৩ নং সংরক্ষিত সাবেক ইউপি সদস্যা।

ভুক্তভোগী একই ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের বৃদ্ধ রত্তন ঘরামী।

জানা গেছে, দুই বছর আগে রত্তন ঘরামী নামের এক ব্যক্তির বয়স্ক ভাতা কার্ড করা হয়।

কার্ডের বিষয়ে কিছুই জানতেন না রত্তন ঘরামী। সম্প্রতি ভাতা কার্ডের জন্য ইউনিয়ন পরিষদে গেলে তার নামে ভাতা কার্ড আছে বলে জানতে পারেন এবং সেই কার্ডে নগদ নাম্বার হিসেবে মেম্বারের স্বামী বাচ্চুর নাম্বার দেয়া আছে।

গত দুই বছরে সেই নাম্বারের সহায়তায় সব টাকা উত্তোলন করে মিনু মেম্বর ও তার স্বামী আত্মসাৎ করেন।

 

এ বিষয়ে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে ‘পরে দেখা করে কথা বলবেন’ বলে ফোন কেটে দেন অভিযুক্ত সাবেক ইউপি সদস্যের স্বামী বাচ্চু। পরবর্তীতে ফোনে যোগাযোগ করবেন বলে ফোন বন্ধ করেছেন তিনি।

 

ইউপি সাবেক সদস্যা শিরিন আক্তার মিনু বলেন, একাউন্ট নম্বর সংশোধন করে দেয়া হবে এবং উত্তোলনকৃত টাকার নগদ ১৫ হাজার টাকা ফেরত দেয়া হয়েছে। বাকি ৭ হাজার টাকা যত শীঘ্রই সম্ভব ফেরত দেয়া হবে।

 

এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানালেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মু অলিউল ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি।

ইউএনও স্যারও এ বিষয়ে অবগত আছেন। তার তত্ত্বাবধায়নেই তদন্ত কার্যক্রম চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সংবাদ টি ভালোলাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Categories