শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৫৯ অপরাহ্ন
মু,হেলাল আহম্মেদ(রিপন), পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালীতে রাস্তার বিরোধে চাদাঁদাবী ও হত্যার হুমকী দেয়ায় আদালতে মামলা দায়ের করেছে ভুক্তিভুগী পটুয়াখালী পৌরসভাধীন একতা সড়কের মৃত্যু, আলতাফ হোসেনের কন্যা মোসাঃ আরর্জুমনি( ৩৫)।
গত( ১৪ মার্চ বৃহস্পতিবার) ২৪ ইং তারিখ পটুয়াখালী বিঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম আমলী আদালতে আইনানুগ ও সুবিচারের আশায় একই এলাকার মৃত্যু, আঃ লতিফ সিকদারের পুত্র মোঃ ফিরোজ সিকদার (৪২) এবং তার দুই ভাই ও তার মাসহ আরো ৪/৫ জন অঞ্জাতনামা আসামী করে মামলাটি দায়ের করেন। মামলা নাম্বার সি,আর….
মামলাসূত্রে জাবাযায়, বাদাপক্ষ সামিদের সম্পত্তি হইতে গত ০৬/১০/২০০৫ ইং তারিখে হাটাচলার জন্য নগদ ২৫ হাজার টাকার বিনিময় ৩ ফুট প্রস্থ,এবং ৪৫ ফুট দৈর্ঘ একটি রাস্তা তৈরির জন্য ১৫০ টাকার নন জুডিসিয়াল স্ট্রাম্পে ৯০ বছরের জন্য বন্দোবস্ত চুক্তি সম্পাদন করেন।
এবং সেই থেকে বাদীপক্ষ উক্ত রাস্তাটি ব্যবহার করে আসছে।
সাবেক পৌর চেয়ারম্যান সুলতান আহম্মেদ মৃর্ধার আমলে পৌরকতৃপক্ষ এই রাস্তাটি টেন্ডারের মাধ্যমে পাকা করে দেয়।
আসামীপক্ষ বন্দোবস্ত চুক্তি অস্বীকার করে এবং বর্তমানে সম্পত্তির মুল্যে বৃদ্ধি পাওয়ায় রাস্তা ব্যবহার করিতে হইলে আসামীপক্ষ বাদীপক্ষের নিকট নগদ ২ লক্ষ টাকা চাদাঁ দাবী করে।
এবং প্রকাশ্য দিবালকে খুন যখমের হুমকী প্রদান করেন।
বাদীপক্ষ চাদাঁর টাকা দিতে অস্বীকার করিলে গত ৮ মার্চ রোজশুক্রবার ১ নং আসামীর নেতৃত্বে বাদীর বসত ঘড়ের সামনে আসিয়া পূনরায় ২ লক্ষ টাকা চাদাঁ দাবী করে।
এবং পৌরসভার নির্মীত রাস্তাটি রাতের আধারে ৫,১৫ মিনেটে রাস্তার ইট উপরাইয়া রাস্তা কাটিয়া ফেলিলে বাদী বাধাদিলে বাদীকে এলোপাতাড়ি মারধর করিয়া বাদীর গলায় থাকা ১ ভরি ওজনের স্বর্নের চেইন ছিনাইয়া নিয়া যায়।
এবং ২ লক্ষ টাকা চাদাঁ না দিলে এবং এই বিষয় নিয়া বাড়াবাড়ি করিলে খুন এবং জঘমের হুমকী প্রদান করেন।
আসামীপক্ষ এতোটাই প্রভাবশালী যে তারা পটুয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার,জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌর মেয়ার ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে অগ্রাজ্যে করে আসামী পক্ষকে প্রতিনিয়ত হুমকী প্রদান করে আসছে।
বাদীপক্ষ যাতে কাটারাস্তাদিয়ে চলাচল করতে না পারে সেজন্য বাসার ব্যবহুত পানির লাইন থেকে পাইপ লাগিয়ে কাটারাস্তায় পানি দিয়ে তলিয়ে রেখেছে যার করনে ভুক্তভোগীর পরিবারটিকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে।
এজন্য প্রশাসনের উদ্ধর্তন কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জোর হস্তক্ষেপের কামনা করছে অসহায় পরিবারটি।
এব্যপারে পটুয়াখালী পৌর মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদ এর ব্যবহুত মুঠোফোন, এই (০১৭১৪- ০৮০২০৩) এ একাধিক বার ফোন করলেও ফোনটি রিসিভ হয়নি, তাই তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
Leave a Reply