বৃহস্পতিবার, ১৭ Jul ২০২৫, ০৯:০২ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
২৬ বজর পর ফিরে পেলেন কুয়াকাটা বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন, নতুন সাইনবোর্ড বিএনপির নেতার হাতে ব্যবসায়ী নিহতের প্রতিবাদে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ কুয়াকাটায় স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও কাঁচা সড়কটি পাকা হয়নি, ১০ গ্রামের মানুষের ভোগান্তি চরমে উজিরপুরে কালিহাতায় বিএনপি নেতা জিয়া আমিন রাড়ীর সাথে নেতাকর্মীদের মতবিনিময় সভা  পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌর বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথি- কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু কুয়াকাটায় একটি ইলিশ বিক্রি ৭ হাজার ৭’শ টাকায় উজিরপুরের কমলাপুর গ্রাম ‘পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যকর গ্রাম’ হিসেবে ঘোষণা পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ভূতুড়ে বিদ্যুৎ বিলে দিশেহারা গ্রাহক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামীকে গ্রেফতার করেছে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ উজিরপুরে ভূমি অফিসে ঘুষ, দূর্নীতির আখড়া, জিম্মি ভূমি মালিকরা 

পটুয়াখালীর দুমকি নুরানী মাদ্রাসার ৩ শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী জেলার দুমকিতে গোলাম সরোয়ার হাফিজি ও নূরানী মাদ্রাসার প্রধানসহ তিন শিক্ষককে মারধর ও পদত্যাগ পত্রে জোড়পূর্বক স্বাক্ষর আদায়ের অভিযোগ ওঠেছে।

জমিজমা ও কমিটি সংক্রান্ত পূর্ববিরোধে দুবৃত্তরা প্রতিষ্ঠানটির অফিসে ঢুকে প্রকাশ্যে তিন শিক্ষককে মারধর ও জোড়পূর্বক পদত্যাগ পত্রে স্বাক্ষর নেয়ার ঘটনা ঘটে।

সোমবার ২৬ আগষ্ট বিকেল ৫টায় জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলনে হামলার শিকার গোলাম সরোয়ার হাফিজি ও নূরানী মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মাও: মো: আল মামুন এসব অভিযোগ এনে অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

লিখিত বক্তবে প্রধান শিক্ষক অভিযোগ করেন, গত রবিবার (২৫ আগস্ট) সকাল ৮টায় উপজেলা শহরের থানা ব্রিজ এলাকার গোলাম সরোয়ার হাফিজি ও নূরানী মাদ্রাসার কর্তৃত্ব দখলে নিতে দাতা ও প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য নাসির হাওলাদার ও আনোয়ার হাওলাদারের নেতৃত্বে ৫/৬জনের দুবৃত্তরা অফিসে ঢুকে তাদের মনগড়া একটি পকেট কমিটি গঠন করে তাতে সম্মতি ও স্বাক্ষর দাবি করেন।

এতে স্বাক্ষর করতে অস্বীকৃতি জানালে দুর্বৃত্তরা তাকে বেধরক কিল,ঘূষি মেরে ফেলে দেয়। এসময় সহকারি শিক্ষক হাফেজ মাসুদুর রহমান ও মাও: আবু জাফর প্রতিবাদ করলে তাদেরকেও মারধর করে এবং পৃথক পৃথক পদত্যাগ পত্রে জোড়পূর্বক স্বাক্ষর নিয়ে যায়।

ঘটনাটি মাদ্রাসার বর্তমান সভাপতি দুমকি উপজেলার নির্বাহি কর্মকর্তা (ইউএনও)কে অবহিত করে ওই দিন রাতেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দুমকি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।

তিন শিক্ষককে মারধর ও জোড়পূর্বক পদত্যাগ পত্রে স্বাক্ষর নেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত আনোয়ার হাওলাদার বলেন, তাদের কেউ মারধর করেনি। উচ্চবাচ্য কথার কাটাকাটি হয়েছে।

সেনাসদস্যদের উপস্থিতিতে ঘটনাটি মিমাংসার পর তারা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করে চলে গেছে।

দুমকি উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মো: শাহীন মাহমুদ বলেন, বিষয়টি আমি অবগত হয়েছি।

বাংলাদেশ জনপদ

সংবাদ টি ভালোলাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Categories