সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৫১ পূর্বাহ্ন
বিশেষ প্রতিনিধিঃ আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি গুনগুন করে এভাবেই গান গাইছিলেন ৮৫ বছর বয়সী নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ বিশেষজ্ঞ প্রবাসী শংকর ব্যানার্জী।
তিন কন্যা ও এক জামাইকে নিয়ে তিনি বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুরে নিজভিটায় দীর্ঘ কুরি বছর পরে ফিরে আসেন।
শংকর ব্যানার্জী জানান , ‘ আমি ২০ বছর পরে আসলেও আমার কন্যারা কোন দিন পিতৃপুরুষের ভিটায় আসেনি। তাদের দেখানোর জন্যই এক সাথে আসা’।
বর্তমানে এই পরিবারের ৫০ একরের বেশী জায়গা সহ বসতবাড়ি কৃষি গবেষনা ইনিস্টিটিউটের অধীনে ভূম অধিগ্রহণ ভুক্ত অবস্থায় রয়েছে।
এসব ভূমিতে বিভিন্ন কৃষি কৃষি খামার গড়ে উঠেছে।
শংকর ব্যানার্জী জানান ১৯৪৭ সালের ২৩ আগস্ট আমি সহ আমার পরিবার স্টিমারে কলকাতায় গিয়ে আর ফিরে আসতে পারে নি।
মাঝখানে গত ২০ বছরে একবার মাত্র পিতৃপুরুষের ভিটায় আসলেও আমার কন্যারা সাথে ছিল না।
কিন্তু কন্যারা পিতৃপুরুষের ভিটা দেখতে চাইলে এবারে তাদের নিয়ে আসি।
শংকর ব্যানার্জীর সাথে রয়েছে তারকন্যা সাংবাদিক শকন্তলা ব্যানার্জী, শিল্পী শর্মিলা ব্যানাজী ও ভাইয়ের মেয়ে ডা. দেবী ব্যানাজী ও জামাই লুকাস ওয়ালপট।
শংকর ব্যানার্জী ঘুরে ঘুরে কুষি গবেষণা ইনিস্টিটিউটের হার্টিকালচারের মধ্যে তাদের ভাংগা বিধ্যস্ত বাড়ি ঘুরে ঘুরে দেখেন।
এসময় তিনি বলেন ‘ এটা ছিল আমাদের নারায়ন মিন্দর, এখানে সোনার দুই টি প্রতিমা ছিল, যা আমাদের জ্যাঠা নিয়ে আসেন’
এসময় তিনি বলেন ‘ আবার কবে আসি জানি না মেয়েরা দেখতে চাইছিল-তাই ফিরে আসা, আবার হবেতো দেখা’
এসময় তিনি বলেন নবায়ন যোগ্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিষয়ে জার্মানীর প্রযুক্তি এগিয়ে আছে ।
এনিয়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে আমর প্রস্তাব গ্রহীতও হয়েছিল, পরে আর বাস্তবায়ন হয়নি,
তবে বরিশাল সিটি কর্পোরেশনে ওয়েস্টম্যনেজমেন্ট থেকে বিদ্যুৎ তৈরীর একটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলছে।
তিনি বলেন ‘ আমার প্রস্তবে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ নিয়ে বিভিন্ন দেশে কাজ হয়েছে, দেশের সন্তান হিসেবে দেশেই কিছু করতে চাই’
Leave a Reply