সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন
বিশেষ প্রতিনিধিঃ বাবুগঞ্জে ডাক্তারের ব্যাবস্তা পত্রকে বৃদ্ধ্যা আঙ্গুলি দেখিয়ে এক ফার্মেসি ব্যাবসায়ি নিজ লাভবানের আশায় ঔষধ পরিবর্তন করে ভিন্ন ঔষধ দেওয়ার কারনে গর্ভজাতক সন্তানের মৃত্যু হয়েছে বলে নির্শ্চিত করেছেন ডাঃ আলমামুন।
গর্ভজাতক নাড়ি বাবুগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের চরজাহাপুর গ্রামের মিন্টু মাতুব্বরের স্ত্রী রাহিমা বেগম- ৩০
ঘটনাটি ঘটেছে ৩ এপ্রিল বুধবার বাবুগঞ্জের জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের চরজাহাপুর গ্রামের মিন্টু মাতুব্বরের স্ত্রী রাহিমা বেগম -৩০ এর বেলায়।
রাহিমা জানায় ৩ এপ্রিল বুধবার দুপুরে বমি ও পেটে ব্যাথা শুরু হলে তিনি ( রাহিমা) জাহাজপুর উপস্বাস্হ্য কেন্দ্রের
ব্যাবস্হাপক ডাঃ মামুনের সাথে যোগাযোগ করেন।
বমি ও প্রেশারের জন্য রহিমাকে পূর্বের চিকিৎসা মোতাবেক ঔষধ সেবনে পরামর্শ দেন ডাক্তার মামুন।
ডাক্তার মামুনের ব্যবস্হাপনাকে বৃদ্ধ্যা আঙুলি দেখিয়ে বাবুগঞ্জের জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের শিলনদিয়া রাস্তার
মাথায় অবস্হিত কোহিনূর মেডিকেল হলের মালিক বাপ্পি। তিনি ঔষধ পরিবর্তন করে নিজ খেয়াল খুশিমত
গর্ভজাতককে ঔষধ দিয়ে তা সেবনের পরামর্শ দেন। তার পরামর্শ অনুযায়ী
ঔষধ সেবনের পর গর্ভজাতক রাহিমার শরীরে অবস্থার অবনতি দেখা দিলে উপয়ান্তর না পেয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নেয় তিনি( রহিমা)।
৫ এপ্রিল শুক্রবার ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষার শেষে রহিমার ১০ মাসের গর্ভজাতক সন্তান মৃত্যু হয়েছে বলে ঘোষণা
দিয়ে শেরেই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন তাকে ।
ওই দিনই রাহিমা বরিশালের শেরই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হলে রাত তিনটার দিকে রাহিমার মৃত্যু পুত্র সন্তান প্রসাব হয়।
এই অন্যায় ও অপরাধের শাস্তির দাবি জানিয়েএ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন ভুক্তভোগী রহিমা ও তার পরিবারে লোকজন।
Leave a Reply