বিশেষ প্রতিনিধিঃ বরিশাল নগরীর কাশিপুরে দারসুল কুরআন মাদ্রাসার পরিচালক হাফেজ মোঃ মুবিনুল ইসলামকে জড়িয়ে যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তাহা সঠিক নয়,বলে দাবি করেছেন। দারসুল কুরআন মাদ্রাসার সহকারী পরিচালক হাফেজ মোঃ ফেরদৌস হোসাইন, ও অত্র প্রতিষ্ঠানের কোষাধক্ষ্য মোঃ হাসিবুল ইসলাম।

তারা আরো বলেন হাফেজ মাওলানা মোঃ মমিনুল ইসলাম একজন বিশ্ব নন্দিত হাফেজে কোরআন। তাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মামলা একটি পরিকল্পিত চক্রান্ত।

তারা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্ট করার উদ্দেশ্য নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত একটি কুচক্র মহল চেষ্টা চালাচ্ছে, তারই ধারাবাহিকতায় দারসুল কুরআন মাদ্রাসায় হেফজ বিভাগের এক শিক্ষার্থীর মা বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে থানায় অবাস্তব তথ্য দিয়ে প্রশাসনকে ভুল বুঝিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ এনে থানায় একটি মিথ্যে মামলা দায়ের করেছেন। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

উল্লেখ থাকে যে মামলার বাদী বীথি আক্তার আমাদের মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের মোঃ আমানুল ইসলাম নামের এক শিক্ষার্থীর মা।

শিক্ষার্থীর বাবা ও মায়ের সঙ্গে গত ৭ বছর আগে বিচ্ছিন্ন হয়েছে ওই শিক্ষার্থীর বাবা রুমি। আমাদের প্রতিষ্ঠানে তার ছেলে আমানকে ভর্তি করেন,এবং তিনি সকল খরচা বহন করেন তার মা বিথী বেগম,মাঝেমধ্যে দেখা করার জন্য মাদ্রাসায় আসা-যাওয়া করেন।

উক্ত বিষয়টি তার বাবা রুমি জানতে পারিলে মাদ্রাসার পরিচালক হাফেজ মোঃমুবিনুল ইসলামকে, দেখা না করানোর নির্দেশ দিয়েছেন।তাতে ক্ষিপ্ত হয়ে থানা পুলিশকে ভুল বুঝিয়ে মিথ্যা অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন বিথী বেগম, প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি নাটকীয় মামলা সঠিক তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হোক।

উক্ত মামলার বাদীর সাবেক স্বামী রুমি হাওলাদার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন আমার সাবেক স্ত্রী বিথী বেগমর, চারিত্রিক সমস্যা আছে বলে আমি তাকে দীর্ঘ সাত বছর আগে ডিভোর্স দিয়েছি সহজ সরল মানুষদের ফাঁদে ফেলে টাকা ইনকাম করা পেশা ও নেশা বিথী বেগমের,তিনি একাধিক ব্যক্তিদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে অর্থ আদায় সহ হয়রানি করে আসছে আমি তার এক ভুক্তভোগী আমি।

উল্লেখিত সংবাদ ও উক্ত মামলার বিষয়ের তীব্র নিন্দা ও ভিন্নমত পোষণ করছি।

উক্ত সংবাদের সাক্ষাৎকারের জন্য বিথী বেগমকে এজাহারে থাকা নাম্বারে একাধিকবার ফোন করার চেষ্টা করলে নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া গেছে এজন্য সাক্ষাৎকার নেওয়া সম্ভব হয়নি।