মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ০৯:৪১ পূর্বাহ্ন
মোঃ নুরে আলম, স্টাফ রিপোর্টারঃ বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানাধীন ১১ নং ওয়ার্ডস্থ শেরে বাংলা মেডিকেল লেন সরকারি বাসভবনের সামনে নাভানা ও হাতিম ফার্নিচারের গোডাউনের সামনে কিছু দুর্বৃত্তরা ও কিশোর গ্যাং কিছু লোক পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এসে
কোনরকম কথাবার্তা ছাড়াই এলোপাথাড়ি কিল গুশি ও লাঠি দিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে ফেলে রেখে যায় হাতিম ও নাভানা ফার্নিচারের গোডাউনের ম্যানেজার প্রীতম মণ্ডল কে।
প্রীতম মন্ডল গোডাউন তালা মেরে বের হওয়ার পূর্ব মুহূর্তে কিশোর গ্যাং দুজন লোক এসে বিভিন্ন ভাবে গালিগালাজ করে ও অনেক বাজে বাজে মন্তব্য করে,
তারপর কিশোর গ্যাং এর আরও বেশ কয়েকজন ৪ থেকে ৫ জনের মতন এসে এলোপাতাড়ি ভাবে মারধোর শুরু করে প্রীতম মন্ডলকর নিস্তেজ করে ফেলে,
এ সময়ে মহল্লার স্থানীয় কিছু লোক প্রীতম মন্ডল কে দেখে দুর্বৃত্তদের হাত থেকে বাঁচিয়ে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করেন।
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ইমারজেন্সি বিভাগের ডাক্তার তাকে সাময়িক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করার জন্য প্রোরন করেন।
এই সুযোগে দুর্বৃত্তরা গোডাউন থেকে দুইটি এয়ারকন্ডিশন, একটি টিভি, দুটি মোবাইল ফোন, দুটি টিভি সহ ব্যাংকের চেক ও অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে যায় যাহার আনুমানিক মূল্য তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার মত।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি মডেল থানায় এজাহার দায়ের করা হয়, এজাহার ভুক্ত লুটের মূল হোতার নাম দ্রুভ, পিতাঃ অজ্ঞাত, মাতা শিরিন, এছাড়া চার থেকে পাঁচ জনকে অজ্ঞাত নামা এজাহার ভুক্ত করা হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই রেজাউল ১১ নং ওয়ার্ডের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
সেখান থেকে দ্রুভ কে গ্রেফতার করা হয়। সে সময় মহল্লার স্থানীয় লোকজন দ্রুভ কে পুলিশের হাত থেকে ছাড়িয়ে রাখে এবং বলে তারা নিজেদের ভিতর সালিশি ব্যবস্থা করে ঝামেলা সমাধান করবেন।
এতে বাদী পক্ষ একমত পোষণ করায় দ্রুভ কে ছেড়ে দিয়ে জান।
Leave a Reply